নিরব নামের এক যুবক তাহার একটি নেশায় পরিনত হয়েছে সে মেয়েদের সাথে মোবাইলে কথা বলার ,নিরব একদিন একটি রং নাম্বারে ফোনদিল ঠিক মত একটি মেয়ের কন্ঠ পেল নিরব বলছে হ্যালো কে আপনি মেয়েটি উওর দিল কেন আপনি কাকে চান না মানে এখানে পপি আছে না এখানে পপি নামের কেউ নেই রং নাম্বার রাখি না আপু মোবাইল রাখবেন না আপনার কন্ঠ না খুব সুন্দর মেয়েটি বলছে আমি অপরিচিত কাহারু সাথে কথা বলি না আমি এখন রাখি এই বলে মেয়েটি মোবাইল রেখেদিল মাঝে চারদিন গেল নিরব আর মেয়েটি কে কল করেনি তার পর এক রাত মেয়েটিকে কলদিল সেই দিনও মেয়েটি নিরবকে মানা করল কল না দেওয়ার জন্য।
তার পরও নিরব এই কথা সেই কথা বলতে বলতে মেয়ের মন কিছুটা নরম করতে পারল নিরব কথা খুব আস্তে আস্তে সুন্দর করে বলতে লাগলো তার পর পরিচয়ের পালা মেয়েকে জিজ্ঞাসা করল আপনার নামটা কি জানতে পারি মেয়ে তাকে উওর দিল আমার নাম মিলি আপনার নাম কি ছেলে উওর দিল আমার নাম নিরব চৌধুরী ডাক নাম নিরব এই ভাবে পরিচয়ের পালা শেষ নিরব কথার মাঝে পায় ইংরেজীতে বলে
নিরব মিলিকে বলে আমি ইংলিশে অনাস করি মিলি বলে আমি এইচ এস সি পরীক্ষাথী মিলির বাবা হাফেজ সাহেব মসজিদের ইমাম বাড়িতে থাকেনা মিলি জানে নিরবরা বড় লোক বাড়ি গাড়ির মালিক এই ভাবে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলতে বলতে রং নাম্বার থেকে এখন পরিচিত নাম্বার হয়েগেছে, কথা বলতে বলতে আপনি থেকে তুমিতে চলে গেছে কিছু দিন যাওয়ার পর প্রেম আলাপ চলছে মিলিও নিরবের প্রেম প্রস্তাব গ্রহন করলো মিলি খুব গোপনে গোপনে নিরবের সাথে কথা বলে এই ভাবে তাহাদের প্রেম চলছে।
নিরবের কথার জাদুতে মিলি গভীর প্রেমে পড়ে গেল , একজন ইমাম সাহেবের মেয়ের সাথে পাড়ার ছেলেরা প্রেম তো দুরের কথা কথা বলার সাহস পায় না , কারন হাফেজ সাহেবয়ের মেয়ে ঘর থেকে বের হলে বোরকা ছাড়া বের হয় না কিন্তু মোবাইলের কারনে পদার ভিতর থেকে মোবাইলে প্রেম চলছে এমন এক পযায় নিরব পুরাপুরি মিলিকে এমন ভাবে প্রেমের শিক্ষা দিল এখন মিলি পাগল নিরবের জন্য এই ভাবে প্রেম লিলা চলছে তাহারা বিয়ে করবে কয়টা সন্তান হবে কয় বছর পর সন্তান নিবে, এই ভাবে মোবাইলে কথা বলে আরো গভীর প্রেম এক এক সময় কথা বলা আরাম্ভ করলে দুই তিনঘন্টাও কথা শেষ হয় না টাকার কোন সমস্যা নেই মিলির সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা দিনের পর দিন কথা বলার কারনে লজ্জা কমে গেছে যেই কোন কথা বলতে পারে কোন বাধা নেই প্রথম প্রথম মোবাইলে চুমু খায় মুখে গালে আস্তে আস্তে শরীরের বিভিন্ন অংগে লজ্জা এখন আর মোটেও নেই দুইজনের সাহস আরো বেড়ে গেল।
নিরব বেশির ভাগ কথা বলে রাত ১২টার পর তাই অনেক সময় মোবাইলে বাসর করে যৌন মিলন করে যৌন মিলনের অনুবতি পায় এখনও নিরবও মিলির সাথে সরাসরি দেখা হলো না নিরব প্রস্তাব করলো তোমাকে দেখতে ইচছা করে মিলিও রাজি নিরবের বাড়ি এক জেলা আর মিলির বাড়ি অন্য জেলা বাসে যেতে ৪ঘন্টার সময় দিন ঠিক হলো রোজার ঈদের পরের দিন নিরব মিলির সাথে দেখা করার জন্য্ তাদের এলাকা গেল ঐ দিন গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়ে নিরব মিলির সাথে দেখা হলো রাস্তা হাঠতে হাঠতে তাদের কথা হলো অনেক ক্ষন কথা বলার পর নিরব মিলিকে বলে কিছু খাও মিলি বলে কিছু খাবনা অনেক চেষ্টা করেও কিছু খাওয়াতে পারলো না এখন বিদায়ের পালা মিলি বাড়ি চলে গেল নিরবও চলে আসলো বাড়িতে নিরব বাড়িতে আসার পর মিলিকে ফোন দিল নিরব মিলিকে বলে আমাকে তোমার কেমন লেগেছে মিলি নিরবকে বলে খুব ভাল লেগেছে মিলি প্রেমের জ্বরে পাগল হয়েগেল প্রেমের মাত্রা বেড়ে গেছে, নিরব মিলিকে বলে আমরা অনেক বড়লোক এইযে আজ আমি তোমার সাথে দেখা করার জন্য এসেছি আমার আব্বু আমাকে দেখার জন্য এবং আমার নিরাপত্তার জন্য চার জন গাড দিয়েছে তারা দূর থেকে আমাকে দেখে আমার কোন সমস্যা হয় কি না আমাদের শহরে বাড়ি আছে আমরা শহরে থাকি মিলিও বিশ্বাস করলো কারন নিরবের জামা কাপড় এবং শরীরের গঠন দেখে বিশ্বাস হয়।
নিরব যাই চাইবে তাই দিবে নিরব যদি মোবাইলে বলে তোমার জামা কাপড় খোলে বসে থাক আমি তোমাকে আদর করি তাই করে ,একদিন নিরব মিলিকে বলে তুমি কুমিল্লা আসো মিলি নিরবের কথা মতো কুমিল্লা আসলো পুরা দিন বিভিন্ন জায়গা গেল চিড়িয়াখানা গেল আদর সোহাগ করলো হোটেলে গিয়ে ভাত খেলো মাকেটে গিয়ে মিলির জন্য জামা কাপড় কিনে দিল তারপর নিরবের একবন্ধুর বাসা নিয়ে পৃথিবীর বড় সুখ টি করতে দিল মিলি, নিরবকে আহ কি মজা , বাস ভাড়াএবং মিলিকে ৫০০ টাকা দিয়ে বাসে উঠে দিয়ে বিদায় দিল মিলি চলে গেল বাড়িতে এখন মিলি নিরবের কাছে নিজে ফোন করে নিরবও ফোন করে এইভাবে দুই জনের মধুর দিন চলছে দিনের পর দিন মাসের পর মাস মিলি ভাবছে নিরব আমাকে বিয়ে করবে প্রেমের ঢেওয়ে হাবু ঢুবু খাচ্ছে দুই জনে আবার প্রস্তাব রাখলো তুমি আবার আসতে হবে।
মিলি বলে তোমার ইচ্ছা তুমি যাহা বলো আমি রাজি আছি , আসার আগে নিরব মিলিকে বলে আসলে তোমার সাথে মেলা মেশা করবো আদর করবো মিলি বলে আমার পুরা শরীর তোমার জন্য সৃষ্টি হয়েছে, তোমার যাহা ইচ্ছা করতে পার , তখন নিরব বলে তাহলে তুমি চলে এসো আমার কাছে আমি যে ভাবে বলি সেই ভাবে বাসে করে চলে আসবা , এই ভার গ্রামের এক বন্ধুর বাড়িতে আনবে বাস থেকে নেমে মিলি একটি ডায়রি হাতে করে রাস্তা দাড়াইয়া রইল নিরব এসে একটি রিক্সা ঠিক করে মিলিকে রিক্সা দিয়ে দিল আর নিরব আগে চলে গেলো নিদিষ্ট স্হানে নিরব মিলিকে যেই ভাবে বললো মিলিও সেই ভাবে আসলো ,মিলির বাড়িতে জানে মিলি কলেজে গেছে আসলে হাফেজ সাহেবের মেয়ে এক জেলা থেকে অন্য জেলা গিয়ে প্রেমিকের সাথে বাসর করতে এসেছে, সবই বোরকা এবং মোবাইলের কারনে মিলি ঠিকমত স্হানে আসলো নিরবও ঠিকমত ঐ স্হানে অবস্হান করছে এই খানে তাহাদের মন দেওয়া নেওয়া চলে ১ ঘন্টা বিছানার চাদরে রক্তের দাগ দাগ অনেক খানে মিলি নিরব কে বলে তোমার সাথে আমার জীবনের প্রথম যৌন মিলন চলছে ।
মিলি ক্লান্ত মিলির সাথে কথা ছিল এখান থেকে যাওয়ার সময় নিরব মিলিকে তাহাদের বাড়ির পাশে দিয়ে আসবে কিন্তু নিরব এখন বলছে তুমি একা চলে যাও মিলি তখন বলছে আমি তোমাকে ছাড়া যাবনা, নিরব মিলির হাতে ৫০০টাকার একটি নোট দিয়ে একটি রিক্সা ঠিক করে মিলিকে বলে রিক্সায় উঠো মিলি রিক্সায় উঠে না এইভাবে অনেকক্ষন পর মিলি রিক্সাতে উঠলো নিরব মিলিকে বলে আমার আব্বু ফোন করছে আমাকে বাসায় যেতে এখন কি করা মিলিকে এইভাবে বুঝায় কিন্তু মিলি বলে আমি হাফেজ সাহেবের মেয়ে আমি পদা করি কখনও এইভাবে বাড়ী থেকে বের হইনাই এক মাত্র তোমার জন্য আমি বাড়ী থেকে বের হয়েছি মিলি রিক্সা করে একটি বাজারে চলে গেল ঐ খান থেকে মিলি নিরবকে ফোন করে বলে তোমাকে ছাড়া আমি যাবনা এখন বাসেও উঠেনা মিলি বারে বারে ফোন করে আমি তোমাকে সাথে করে নিয়ে যাব নিরব মিলিকে বলে প্লিজ মিলি তুমি চলে যাও না তুমিনা লক্ষি মেয়ে, মিলি কথা শুনেনা বাসে উঠেনা নিরব ফোনে বলে তুমি এখন চলে যাও আমি আরেক দিন তোমার সাথে যাব না মিলি মানে না এই ভাবে মিলি ঐ বাজারে দুই ঘন্টা অপেক্ষা করলো মিলি নিরব কে বলে আমি এখানে আত্নহত্যা করব তবুও তোমাকে ছাড়া যাবনা তুমি আমার সাথে আমার বাড়ী পাশে দিয়ে চলে এসো নিরব ভয় পেল যদি সত্যই মিলি এখানে মারা যায় তাই নিরব আবার বাধ্য হয়ে মিলির কাছে গেল
মিলিকে অনেক বুঝায় মিলি বুঝেনা এক পযায়ে মিলি নিরবওনিরবের এক বন্ধু সহ গাড়িতে করে ৫ থেকে ৬ কিলো গেল গাড়ি থেকে নেমে রাস্তার এক পাশে নিরবও তার বন্ধু মিলিকে বুঝায় এক সময় বন্ধুর হস্তক্ষেপে সে রাজি হলো অনেক পরে তখন পচ্শিমের আকাশে সয লাল হয়ে গেছে মিলি বাসে উঠার সময় নিরবকে তার বন্ধু হাতে তুলে দিয়ে বলে তাকে দেখে রাখবেন এই বলে চখের পানি মুছতে মুছতে বাসের ভিতরে চলে গেল নিরব রাত্রে মোবাইলে ফোন দিল ফোন বন্ধ ৫ থেকে ৬ দিন পর নিরব তাহার বন্ধুকে বলে মিলি মারা গেছে মিলির লাশ রাস্তার পাশে পড়ে আছে মিলির মোবাইল থেকে নাম্বার নিয়ে আমার মোবাইলে বিভিন্ন নাম্বার থেকে কল আসছে যে একটি মেয়ের লাশ পাওয়া গেছে আপনি তাকে ছিনেন কি নিরব বলে আমি তাকে চিনি না ।
এই খবর শুনে নিরব তাহার সিম বন্ধ করে দিল এবং মেমোরি কাড পানিতে পেলে দিল মেমোরিতে মেয়ের ছবি ছিল নিরব কি সত্যা কথা বলে না মিথ্যা বলে তাহার বন্ধু বুঝতে পারেনা তার পরও বন্ধু বিশ্বাস করল এইভাবে এক মাস যোগাযোগ বন্ধ ছিল এক দিন নিরব তাহার বন্ধুকে বলে wgwj আসলে মরেনি তখন থেকে আবার মোবাইলে আগের মত কথা বলা আরাম্ভ হলো নিরব মিলিকে জিজ্ঞাস করে এত দিন তোমার মোবাইল বন্ধ ছিল কেন মিলি বলে আমার পরিবার আমাকে জিজ্ঞাসা করলো তুমি এত রাত্রে কোথা থেকে এসোছ আমি ঠিক মত উওর দিতে পারিনি তাই আমার মোবাইল নিয়েগেছে এখন আগের ছেয়ে কথা কিছু কম বলা হয় খুব গোপনে তার পরও ভাল বাসার কমতি নেই মিলির জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে বিয়ের প্র্রস্তাব আসে বাবা মায়ের কাছে পরিবারও চায় মেয়ে বড় হলো এইচ এস সি পরীক্ষাদিয়ে দিল এখন বিয়ে দিয়ে দিবে কিন্ত মিলি তার বাবা মাকে বলে আমি এখন বিয়ে করবো না পড়ালেখা করবো ।
কিন্ত একদিন বিয়ে প্রায় ঠিক এখন মিলি বলে আমি কোনমতেওএখন বিয়ে করবো না রাগ করে বাড়ি থেকে গোপনে বের হয়ে চলে এলো নিরবকে ফোন করে বলে এখন আমি কি করবো নিরব বলে তুমি বাড়ি ফিরে যাও এখন আমার কিছু করার নেই আমি পড়ালেখা করি আমার কোন ইনকাম নেই পড়ালেখা শেষ হলে তোমাকে বিয়ে করবো মিলি বলে তাহলে আমি চাকুরি করবো বাড়ি ফিরে যাবোনা ই পি জেডয়ে চাকরি নিব নিরব বলে তোমাকে এখন কে চাকরি দিবে তুমি বাড়ি চলে যাও পাগলামি করোনা মিলি বলে না আমি বাড়ি যাবনা প্রয়োজনে ঢাকা গিয়ে চাকরি করবো মিলি এইচ এস সি পাস 2008 ইং সালে নিরব বলে তুমি গ্রামের মেয়ে শহরে একলা গেলে সমস্যা হবে তুমি বাড়ি চলে যাও এইভাবে ফোনে বুঝানোর পর মিলি বাড়ি চলে গেল মাঝে মাঝে নিরব মিলিকে খুব গালিদেয় খুব খারাপ কথা বলে তারপরও মিলি নিরবের সাথে রাগ করেনা নিরবের এক বন্ধু বলে মিলির সাথে কথা বলা বন্ধ করে দেও।
এই ভাবে যে টাকা খরচ কর তাহা ঠিক না মিলির পেছনে মোবাইলে কথা বলা এবং জামা কাপড় খাওয়া বাবদ বিশ হাজার টাকা খরচ হয়েছে নিরব তাহার বন্ধুর কাছে বলে ঠিক আছে আর কথা বলবো না এই বলে নিরব শহরে চলে গেল এক মাস পর শহর থেকে গ্রামে আসলো তাহার বন্ধুকে নিরব ক্যামেরা মোবাইলে মিলির এবং নিরবের যৌন মিলনের ছবি দেখাল নিরবকে প্রশ্ন করলো তুমি না বলছো আর মিলির সাথে কথা বলবানা এখন যে এই ছবি নিরব বলে আরে এটাকি ভুলা যায় তখন বন্ধু বলে কবে এই ঘটনা নিরব আমি শহরে যাওয়ার পর মিলিকে নিয়ে এসেছি হোটেলে নিয়ে দুই জনে পাচঁ ঘন্টা ছিলাম মোবাইলে তাহাদের ছবি দেখতে পেল মিলির দুই কোমল গালে চুমু খায় নিরব তার পর এক এক করে বোরকা এবংপুরা শরীরের জামা কাপড় সব খুলে পেললো একটা সুতা পর্যন্ত শরীরে নেই তার পর মিলির স্তনের বুটা নিরব মুখে নিল এইভাবে দুইস্তনের বুটা খেতে লাগলো যেন ছোট শিশ্ত দুধ খায় নিরব যখন বুঝতে পারল স্তন থেকে দুধ আসেনা তখন স্তন খাওয়া বন্ধ করল নিরবত জানেনা কুমারি মেয়ের স্তন থেকে দুধ আসেনা তাই মিছি মিছি খেয়ে লাভ নেই তারপর লাল টক টকে কমলার মত দুই ঠোট খেল অনেকক্ষন এই ভাবে শরীরের বিভিন্ন অংশের মধু খেল এবংহাত ও মুখ দিয়ে আদর করলো মিলির শরীর তেমন মোটানা চিকন লম্বা মিলি খাটে শুয়ে রইল দুইপা ফাককরে নিরব পজিশেন নিল তারপর তাদের পৃথিবির সব চাইতে আসল সুখ গ্রহন করল।
মুধুর মিলন চলছে প্রথম পর্যা চল্লিশ মিনিট তার পর নিরবের লিঙ্গ ঠান্ডা হয়েগেল নিরব মিলিকে বলে তুমি তোমার বাচ্চার আব্বুকে একটু মুখে নেও তার পর সে গরম হবে মিলি নিরবের কথা মত কলার মত জিনিশ টা মুখে নিয়ে বাহির করে আর ঢুকা এই ভাবে অনেকক্ষন পর লিংগ গরম হল এইবার দ্বিতীয় পর্যা মধুর মিলন আরাম্ভ হল নিরব তাহাদের যৌন মিলনের পুরা সময় মোবাইলে ভি ডিও করে রাখলো যেন পশ্চিমা পৃথিবীর নেকেট ছবির মত মিলির আরো ইচ্চা করে যৌন মিলনের দুই ঘন্টা ত্রিশ মিনিট করার পরও ভি ডিও তার সামনে করা হয়েছে মিলির ইচ্ছাতে মিলি বাড়ি চলে গেল এখন নিরব যখন মিলিকে ডাক দিবে তখনই আসবে যেন নিজের পরিবার মিলি নিরবের সঠিক নাম ওপরিচয় জানেনা যা জানে সবই ভুয়া মিলি নিরবকে খুব বিশ্বাস করে আর নিরব মিলিদের বাড়িতে কখনও জাইনি কেও কাহারও বাড়ি চিনেনা শুধু মোবাইলে পরিচয় একদিন নিরব মিলিদে বাড়ি থেকে বিশ কিলো দূরে মিলির সাথে দেখা করতে গেছে তখন নিরব অপরিচিত জায়গা নিরাপদ নয় মনে করে একটা রিক্সা ঘন্টা দুইশত টাকা করে দুইজনে রিক্সার ফুট উঠিয়ে পাঁচ ঘন্টা ঘুরছে।
ঐ দিন ঘুড়ি ঘুড়ি বৃষ্টি ছিল এই পাঁচ ঘন্টা যৌন মিলন ছাড়া আর কিছু বাকি ছিলনা এক সময় নিরব মিলিকে বিয়ে করতে চাইলেও করতে পারবে না কারন মিলিদের থেকে নিরবদের টাকা পয়সা বেশি এবং নিরবের পরিবার মেনে নিবেনা কারন নিরবের বাবা মার জানা নেই দেখা নেই এমন মেয়েকে ছেলের বউ কি ভাবে করবে আর মিলিও হয়ত নিরবকে পাবেনা মিলির পরিবারের কেউ তাদের প্রেমের খবর জানে না নিরব এখন মিলির সাথে দেখা করেনা মিলি প্রায় নিরব কে বলে দেখা করার জন্য নিরব নিজেকে খুব ব্যাস্ত দেখায় মোবাইলে কথায় হয় তবে আগের মত নয় খুব কৌশলে কথার মাত্রা কমতেছে আর্কষন কিছু ভাটা পড়ছে মিলি কিন্তু বুঝতে পারেনা এই ভাবে আস্তে আস্তে যোগাযোগ বন্ধ মিলি বাড়িতে আছে কাওকে বলতেও পারছেনা যাক বাবা মা এক সময় মিলিকে অন্য জায়গা বিয়ে দিয়ে দিবে বাবা হাফেজ সাহেব তাই নামাজি ছেলে দেখে অথবা হাফেজ বা মাওলানা দেখে মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দিবে তখন মিলি প্রদা করবে হাতে পায়ে মোজা পরবে অন্য পুরুষকে নিজের চেয়ারা দেখাবেনা কারন হুজুরের বউ কিন্তু হুজুর কিন্তু হুজুর কি জানবে তাহার প্রিয়তমা বিয়ের আগে সব কিছু শেষ করে তাহার কাছে ছুবা নিয়ে এসেছে।
কতনা মজা করেছে অতিত নিয়ে আজকের সমাজ ভাবেনা অতিতে কি হয়েছে তাহা মনে রাখেনা মোবাইল এবং বোরকার কারনে যুবক যুবতী খুব ভাল সময় পারকরতে পারে আগে প্রেম করলে এতটা অগ্রসর হতে পারতোনা তখন মেয়েদের মুখ খোলা থাকতো আজ কাল অবিবাহিত যুবক যুবতীরা যৌন মিলন করলেও পরিবারের লোকজন জানেনা কারন মেয়ের কবে মাসিক হয় ছেলেরা তায় জানে অথবা ঔষধ আছে ঔষধ খায় আর গভর্বতী হয় না আর অবাদে চলা ফেরা ও মেলামেশা করা যায় বোরকার বৌদলতে মুখটা বেদে সবার সামনে নবাবের মত চলে যায় মেয়েদের ইচ্ছা থাকলে শত বাধা থাকলেও সব সম্ভব
মোবাইল একটি অতিপ্রয়োজনীয় জিনিস মোবাইল আসার কারনে আমাদের অনেক কাজ সহজে করা যায় অল্প সময়ে কিন্তু এই প্রয়োজনীয় বস্তু আজ আমাদের যুবক যুবতীদের ধ্বংশ করে দিয়েছে পণর বছর আগে একটি ছেলে একটি মেয়েকে পছন্দ করলে মনে মনে থাকত ছয় মাস মেয়েকে সাহস করে বলতেও পারতোনা তার পর পিয়ন ঠিক করতো পিয়ন ঠিক করতে করতে চলেজেত দুই মাস পিয়নকে কতকিছু দিতে হতো তারপর মেয়ের কাছে প্রেমের প্রস্তাব পাঠাত মেয়ে রাজি থাকলে পিয়নের মাধ্যমে তাহাদের প্রেমের চিঠি আদান প্রদান হতো আর মেয়ে রাজি না থাকলে আবার অনেক দিন চলে যেত বুঝানোর জন্য খুব গোপনে একজন আরেক জনের মনের ভাব প্রকাশ করতো তখন ছেলে মেয়েদের ভয় এবং লজ্জ ছিল আর এখন মোবাইল ভাইরাসের কারনে পবিত্র প্রেম আজ অপবিত্র হয়ে গেছে নকল প্রেম করা এত সহজ যাহা অনুমান করা যায় না ডাঃ নাসির।
এক জেলা থেকে অন্য জেলা এক বিভিগ থেকে অন্য বিভাগ এক দেশ থেকে অন্য দেশ যেই কোন প্রান্তে থাকুক মোবাইল থাকলেই সব সম্ভব কিছু যুবক যুবতী আছে মা বাবার টাকা দিয়ে মোবাইল কিনে আর কিছু যুবক আছে ক্ষেত খামারে কাজ করে এবং কেউ রিক্স চালাই মাথার গাম পায়ে পেলে একটি মোবাইলের জন্য একটি মোবাইল কিনতে পারলে সে দুনিয়ার অনেক কিছু যেন পেয়ে গেছে দরিদ্র গরিব ছেলেরা এত পরিশ্রম করে টাকা ইনকাম করে কিন্ত একটু সময় পেলে রাস্তার পাশে রিক্স রেখে সিটে বশে পা দুটি মেলে আরামে বশে মোবাইলটি কানে রেখে মোবাইল ভাইরাসে শেষ করে দেয় ছেলেরা যখন মোবাইল ব্যাবহার করা শুরু করে তখন থেকে মেয়েদের মোবাইল নাম্বার খোজে বিভিন্ন লোড দোকানের কাছ থেকে সংগ্রহ করে অথবা আন্দাজি ভাবে নাম্বার ঢোকায় যখনই মেয়েদের মোবাইলে নাম্বারটি ঢোকলো তাহলে মহা খুশি মেয়েটি যেই রকমই হোক কন্ঠ শুনেই পাগল ।
প্রথম দিন দুই এক মিনিট কথা বলে তারপর দুই তিন দিন কথা বলে না তারপর গভীর রাত্রে ছেলে মেয়ের মোবাইলে ফোন করে বলে হ্যালো কেমন আছেন মেয়েটি বলে কে আপনি ছেলেটি বলে আপনি আমাকে ছিনেন না ঐ আমি আমি কে আরে ঐ দিন যে আপনার সাথে কথা বলছি তখন মেয়েটি ভাল হয় যদি তাহলে ছেলেটিকে বলে আর আপনি আমার মোবাইলে ফোন করবেন না কিন্ত মেয়েটি যদি সেই রকমের হয় অথবা ছেলেটি যদি কথা দিয়ে মেয়েটিকে বুঝাইতে পারে তাহলে এই যে শুরু মোবাইল ভাইরাসের আর কবে যে শেষ হবে তাহা আল্লাহ ছাড়া কেও বলতে পারবেনা তখন থেকে তাদের কথা আরাম্ভ হয় প্রতিদিন প্রতিরাত্রে মেয়ের যদি মোবাইল না থাকে।
তাহলে ঘরের মোবাইলে সময় দেওয়া থাকেঐ সময় তাদের মিষ্টি মিষ্টি কথা চলে ছেলে মিস কলের অপেক্ষা থাকে আর যদি মোবাইলটি মেয়ের হয় তাহলে যেই কোন সময় মেয়ে মিস কল দিলেই ছেলেটির হুশ থাকেনা কল করার জন্য যদি মোবাইলে টাকা না থাকে তাহলে অন্য কোন কাজ থাকলে ঐ কাজ বন্ধ করে মোবাইলে টাকা লোড করে কথা বলে এটা যেন একটা নেশা ,ডাঃ নাসির উদ্দিন।
তাহলে ঘরের মোবাইলে সময় দেওয়া থাকেঐ সময় তাদের মিষ্টি মিষ্টি কথা চলে ছেলে মিস কলের অপেক্ষা থাকে আর যদি মোবাইলটি মেয়ের হয় তাহলে যেই কোন সময় মেয়ে মিস কল দিলেই ছেলেটির হুশ থাকেনা কল করার জন্য যদি মোবাইলে টাকা না থাকে তাহলে অন্য কোন কাজ থাকলে ঐ কাজ বন্ধ করে মোবাইলে টাকা লোড করে কথা বলে এটা যেন একটা নেশা ,ডাঃ নাসির উদ্দিন।

No comments:
Post a Comment