গনোরিয়া/ প্রমেহ,ডাঃনাসির উদ্দিন মাহমুদ মিয়াজী

       ***  ব্যাভিচারের কুফল,জটিল রোগসমূহের উৎস,গণোরিয়া ও সিফিলিস রোগদ্বয়ের যেই কোনটি যৌনালিঙ্গনাবদ্ধ স্ত্রী  বা পুরুষের যেই কোন একজনের মধ্যে থাকিলে অপরজনের মধ্যে উহা সংক্রামিত হয়।

      ***   গনোরিয়া সংক্রামিত হওয়ার ৩/৪ দিন পর প্রকাশ পায়।ইহা স্ত্রীলোক অপেক্ষা পুরুষকে অত্যন্ত কষ্ট দিয়ে থাকে। প্রথমে জ্বর দেখা দিয়া উভয় কুঁচকি পর্যন্ত পুরা তলপেটে লিঙ্গ ও অণ্ডকোষ ফোলে ও লিঙ্গ মুণ্ড ফুলিয়া লালবর্ণ ধারন করে।এই ফোলা স্থানগুলিতে অতিশয় স্পর্শকাতরতা ও বেদনা থাকায় রোগী পা ফাঁক করিয়া চলে। প্রস্রাব করিবার সময় ও শেষে এমন ভীষণ জ্বালা যন্ত্রণা করিতে থাকে যে,রোগী বেশ কিছুক্ষণ জবাই করা পশুর মত ছটফট করিতে থাকে,তার পর আবার প্রস্রাব করিতে ছুটে।এই ভাবে রাত্রে বা দিনে বাথরুমে আর ঘরে থাকতে হয়,
       

        ***   প্রস্রাব হলদে বা সবুজ বর্ণ হয়।প্রস্রাবের সাথে রক্ত ও পুঁজ যাইতে থাকে।এই সময় রোগী কেবল উক্ত জ্বালা যন্ত্রণা হইতে রক্ষা পেতে চায়,
          এই রোগ হওয়ার কারন বন্ধু বান্ধবের পাল্লা পড়ে শকের বশে আবাসিক হোটেলে গিয়ে ৩০০/৫০০ টাকার বিনিময়ে অবৈধয় যৌন মিলন করার কারনে হয়।

          *** সাইকোসিসের উৎপত্তি ঃ- গণোকক্কাস নামক এক প্রকার জীবাণুর দূষিত স্রাবের সংস্পর্শে আসিলে তাহা হইতে গণোরিয়া রোগের সৃষ্টি হয়।গণোরিয়া রোগের সুচিকিৎসা হইলে তাহা আর ধাতুগত কোন দোষের সৃষ্টি হয় না।কিন্তু যদি গণোরিয়া সুচিকিৎসিত না হইয়া অপ চিকিৎসা  চাপা দেওয়া হয় তাহা হইলে সাইকোসিস দোষের উৎপত্তি হয়।


        ***সাইকোসিসের ধাতুগত বৈশিষ্ট্যঃ-
* যেই কোন কিছু গোপন করিবার প্রবৃত্তি
* রোগীর মনটি সর্বদা রোগের উপর পড়িয়া থাকে।
* দিনের বেলা সকল রোগের বৃদ্ধি এবং রাত্রে সকল রোগের উপশম
* মনটি সন্দেহে পরিপূর্ণ এবং আত্নবিশ্বাসের অভাব
* স্মৃতিশক্তির লোপ
* ঘ্রাণশক্তি নষ্ট হওয়া
* ঝড়- বৃষ্টির সময় ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ
* অণ্ডকোষের রোগ,আঁচিল,মাংস বৃদ্ধি,মূত্রযন্ত্রেী রোগ,বন্ধ্যা,জরায়ুর টিউমার,ক্যান্সার ইত্যাদি সাইকোসিসের বিদর্শন।

        ★★★ যাহাদের শরীরে আঁচিল আছে তাহারাইয়ে গনোরিয়া/ প্রমেহ/ সাইকোসিসের রোগী স্বামীর শরীরে আঁচিল থাকলে স্ত্রীর শরীরে আঁচিল হবে এবং তাদের সন্তানের শরীরে আঁচিল টিউমার হবে।তাই স্বামীর শরীরের আঁচিল খাওয়ার ঔষধে চিকিৎসা করলে সাথে সাথে স্ত্রীকেও খাওয়ার  ঔষধের মাধ্যমে চিকিৎসা  করতে হবে।মনে রাখবেন কোন কিছু দিয়ে কেটে চুল/ চুন/ এসিট দিয়ে আঁচিল পেলবেন না।কারন আঁচিলের  রোগ রক্তেতে তাই হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে চিকিৎসা নিন,

      ★★★ ডাঃ নাসির উদ্দিন মাহমুদ মিয়াজী
                         ডি,এইচ,এম,এস,- বি,এইচ,বি ঢাকা
       রেজিঃ নং-------------২৫২৮৫
                       মাহমুদ হোমিও ক্লিনিক
        সোনাইমুড়ী বাজার,বরুড়া,কুমিল্লা।
                       মোবাইল নং 01818-548876
 ২০০১ ইং থেকে মানবতার সেবা নিয়োজিত

No comments:

Post a Comment